তারপরে এসেছিল মৃত্যুর নেশা

মাতাল হয়ে 69৯ জন এসেছিল – এক দাস মেয়ে যা মওসা আল-হাদির জন্য ছিল, সে তাকে খুব ভালবাসত, যখন একদিন তিনি তাকে তার অনুপস্থিতি এবং রঙ পরিবর্তনের ধারণা হিসাবে গাইছিলেন, তখন কিছু উপস্থিত লোকেরা তাকে জিজ্ঞাসা করলেন : হে Commandমানদারদের কমান্ডার এটি কী? তিনি বলেছিলেন : আমি ধারণা নিয়েছিলাম যে আমি মারা যাচ্ছি এবং আমার ভাই হারুন আমার পরে খেলাফত গ্রহণ করবেন এবং এই দাসীকে ( তিনি চলে গেলেন ) বিয়ে করবেন , সুতরাং উপস্থিত লোকেরা তাকে মুক্তিপণ দিয়েছিল এবং দীর্ঘকাল তাঁর জন্য প্রার্থনা করেছিল । তারপরে তার ভাই হারুনকে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন ফজহ রশিদ কী ঘটেছে, ফাসফত হাদী বিশ্বাস করে যে গুরুতর বিবাহবিচ্ছেদ এবং হুমকি খালি পায়ে হজ তাকে বিয়ে করে না, তার কাছে শপথ করে এবং চলমান শপথও তাকে ভফফট করে, এটি কেবল দুই মাসেরও কম ছিল না যতক্ষণ না তিনি মারা গেলেন, তার বক্তব্যগুলি রাশেদ বলেছেন : আপনি এবং আমি এটি শপথ করেছিলাম যে বলোমাত কীভাবে? তিনি বলেছিলেন : আমি আমার ও আপনার জন্য প্রায়শ্চিত্ত করছি, সুতরাং সে তাকে বিবাহ করেছিল এবং তার সাথে আমার খুব বড় ভাগ্য হয়েছিল, যাতে সে তার কোলে শুয়েছিল, যাতে সে ভীতু না হয় যে এই ভয়ে সে তাকে বিরক্ত করবে । তাই যখন সে ঘুমন্ত রাতে ঘুমাচ্ছিল, যখন সে আতঙ্কে লক্ষ্য করছিল, কাঁদছিল, তখন তিনি তাকে বললেন : আপনার ব্যবসা কী? তিনি বললেন : হে ithমানদারদের কমান্ডার, আমি এই হাদীটিকে আমার স্বপ্নে দেখেছি যখন সে বলেছে : তুমি কবরস্থানের বাসিন্দাদের নিকটে না গিয়ে আমি আমার চুক্তি ভঙ্গ করেছি এবং আমাকে ভুলে গিয়ে তোমার বিশ্বাসে বিকৃত হয়েছি। সকালের আগে, আমি যেখানে সা’রে গিয়েছিলাম সেখানে গিয়েছিলাম, সুতরাং আল-রাশিদ তাকে বলেছিলেন : পাইপ স্বপ্ন । তিনি বলেছিলেন : না, Godশ্বরের কসম, ofমানদারদের কমান্ডার, যেমন আমি এই কথাগুলি মনে মনে লিখেছি । ভোরের আগে মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত সে কাঁপছিল এবং মারধর করছে ।